১।পানি শুন্যতার কারনে দুধ উতপাদন কমে যায়।সাথে সাথে প্রচণ্ড গরমের দুপুরে হিট ষ্ট্রোক হতে পারে গাভীর।তাই খামারে প্রচুর পরিমানে খাবার পানি সরবরাহ করেন।
২। গবাদি পশুকে প্রতিদিন সকাল বেলা গোসল করাবেন লোমের গোড়া ঘসে ঘসে।ফলে লোমের গোড়া পরিষ্কার থাকবে।চামড়ার বিভিন্ন রোগ কম হবে।পশু শান্তি পাবে।
৩।দুপুর বেলা মাঠে না চড়ানোই উত্তম।বাইরে ঘাস খাওয়নোর জন্য সকাল এবং বিকালের সময়টি বেচে নিতে পারেন।
৪। দুপুরের খাদ্য তালিকায় পশুর খাদ্যে খাবার স্যালাইন যুক্ত করতে পারেন।
৫। ক্যালসিয়াম জাতীয় উপাদাগুলো ভোরে অথবা সন্ধ্যার খাবারে যুক্ত করেন যখন প্রকৃতি তুলনা মুলকভাবে ঠাণ্ডা থাকে।
৬।খাবারে কাঁচা ঘাস তথ ফাইবারের পরিমান বৃদ্ধি করে শর্করা এবং আমিষের পরিমান কমিয়ে দিতে পারেন।
৭। যারা গরু মোটাতাজাকরন করছেন,উনারা আপাদত মোটাতাজাকরনের ঔষধ ও খাদ্য ব্যবহার বন্ধ বা কমিয়ে রাখুন।সৃষ্টিকর্তার ইচ্ছায় এই গরম হয়ত দীর্ঘ দিন থাকবে না।
ডা:সুচয়ন চৌধুরী
উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকরতা (অ:দা:)
রাঙ্গামাটি সদর
No comments:
Post a Comment