আপনার গরু
গায়ে গোতরে বাজারের
সেরা।কিন্তু মুখ দিয়ে
লালা পড়ে আর খুঁড়িয়ে খুঁড়িয়ে
হাঁটে তাহলে
অবস্থাটা কি হবে
ভাবেন তো! অথবা
আজকে খামারে দেখে
গেলেন সব গরু
তাজা ফুর ফুরে
আছে।কিন্তু পরের
দিন সকালে দেখলেন, কোন বলা
নাই কওয়া নাই,একটি গরু
মরে পরে আছে।তাহলে
সেই দুঃখ কি আর সওয়া যায়?????
না, কখনোই সওয়া যায় না।এরকম ঘটনা ঠেকাতে হলে, গরুর রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধির জন্য টীকা দিতে হবে।এখন প্রশ্ন হল কোন সে টীকা?
মোটা তাজাকরনের জন্য নির্বাচিত গরুকে কয়েকটি টীকা দেওয়া প্রয়োজন।যেমনঃ ক্ষুরা রোগ,এনথ্রাক্স(তরকা),বাদলা,গলা ফুলা ইত্যাদি রোগের প্রতিষেধক বা টীকা দেওয়া প্রয়োজন।তবে সব চেয়ে গুরুত্বপূর্ন হলো ক্ষুরা রোগ এবং এন্থ্রাক্সের টীকা দেওয়া।এগুলো দিতে হবে।
প্রথমে আসি এন্থ্রাক্সের টীকার কথায়।গরুর ওজন যাই হোক না কেন প্রতিটি গরুকে ১ মিলি ভেক্সিন চামড়ার নীচে দিতে হবে।সাবধান!!!! ভেক্সিন দেওয়ার পর গরু লাফালাফি করে নিজের পৌরুষত্ব জাহির করবে।আপনি সাবধান না থাকলে আপনার কি করবে সেটা না হয় নাই বা বললাম।
এই ভেকসিন দেওয়ার ১৫ দিন পর ক্ষুরা রোগের ভেকসিন দিতে হবে।সরকারী প্রাণিসম্পদ দপ্তরে ক্ষুরা রোগের অধিক শক্তিশালী( ট্রাইভেলেন্ট) ভেক্সিন পাওয়া যায়।একটি বড় গরুর জন্য ৬ মিলি চামড়ার নীচে দিতে হবে।চাইলে আপনার পছন্দ ভিন্ন ও হতে পারে।
হয়ে গেল রোগ মুক্তি?.........
না......বিষয়টা অত সহজ নয়।সঠিক ভাবে টিকা দেওয়া না হলে,টিকা ভাল ভাবে কাজ করবে না।এ ক্ষেত্রে চাইলে আপনি প্রাণিসম্পদ দপ্তরের দক্ষ টীকা প্রদান কারীদের সহায়তা নিতে পারেন।আর যদি নিজে পারেন তাহলে তো আর কথাই নেয়।
এই ধারবাহিকের এখানে ইতি টানছি।তবে ভাববেন না দূরে চলে যাচ্ছি।আপনাদের যদি গরু মোটাতাজাকরন সম্পর্কে আরো বিষয় জানার থাকে তাহলে commment অথবা message এ আমাকে জানাতে পারেন।বিষয়ের গুরুত্বের উপর ভিত্তি করে হয়ত আপনার প্রশ্ন দিয়েই একটা post হয়ে যাবে।সেই পর্যন্ত www.facebook.com/farmerhope.page এ like দিয়ে সাথেই থাকুন।
ডাঃসুচয়ন চৌধুরী
উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা(অঃদা)
না, কখনোই সওয়া যায় না।এরকম ঘটনা ঠেকাতে হলে, গরুর রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধির জন্য টীকা দিতে হবে।এখন প্রশ্ন হল কোন সে টীকা?
মোটা তাজাকরনের জন্য নির্বাচিত গরুকে কয়েকটি টীকা দেওয়া প্রয়োজন।যেমনঃ ক্ষুরা রোগ,এনথ্রাক্স(তরকা),বাদলা,গলা ফুলা ইত্যাদি রোগের প্রতিষেধক বা টীকা দেওয়া প্রয়োজন।তবে সব চেয়ে গুরুত্বপূর্ন হলো ক্ষুরা রোগ এবং এন্থ্রাক্সের টীকা দেওয়া।এগুলো দিতে হবে।
প্রথমে আসি এন্থ্রাক্সের টীকার কথায়।গরুর ওজন যাই হোক না কেন প্রতিটি গরুকে ১ মিলি ভেক্সিন চামড়ার নীচে দিতে হবে।সাবধান!!!! ভেক্সিন দেওয়ার পর গরু লাফালাফি করে নিজের পৌরুষত্ব জাহির করবে।আপনি সাবধান না থাকলে আপনার কি করবে সেটা না হয় নাই বা বললাম।
এই ভেকসিন দেওয়ার ১৫ দিন পর ক্ষুরা রোগের ভেকসিন দিতে হবে।সরকারী প্রাণিসম্পদ দপ্তরে ক্ষুরা রোগের অধিক শক্তিশালী( ট্রাইভেলেন্ট) ভেক্সিন পাওয়া যায়।একটি বড় গরুর জন্য ৬ মিলি চামড়ার নীচে দিতে হবে।চাইলে আপনার পছন্দ ভিন্ন ও হতে পারে।
হয়ে গেল রোগ মুক্তি?.........
না......বিষয়টা অত সহজ নয়।সঠিক ভাবে টিকা দেওয়া না হলে,টিকা ভাল ভাবে কাজ করবে না।এ ক্ষেত্রে চাইলে আপনি প্রাণিসম্পদ দপ্তরের দক্ষ টীকা প্রদান কারীদের সহায়তা নিতে পারেন।আর যদি নিজে পারেন তাহলে তো আর কথাই নেয়।
এই ধারবাহিকের এখানে ইতি টানছি।তবে ভাববেন না দূরে চলে যাচ্ছি।আপনাদের যদি গরু মোটাতাজাকরন সম্পর্কে আরো বিষয় জানার থাকে তাহলে commment অথবা message এ আমাকে জানাতে পারেন।বিষয়ের গুরুত্বের উপর ভিত্তি করে হয়ত আপনার প্রশ্ন দিয়েই একটা post হয়ে যাবে।সেই পর্যন্ত www.facebook.com/farmerhope.page এ like দিয়ে সাথেই থাকুন।
ডাঃসুচয়ন চৌধুরী
উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা(অঃদা)
রাঙ্গামাটি সদর
No comments:
Post a Comment